'আদর্শ কোষ বলে সংসারে কিছু হয়না '
কেন হয়না ?
যুধিষ্ঠিরকেও 'অশত্থামা হত ইতি গজ' র নাটক করতে হয়েছিল।
কেন হয়েছিল ?
আইডিয়ালিস্টদের ঠকতে ঠকতে হারতে হারতে হারাতে হারাতে অন্ধকার কোণে ঠাঁই পেতে হয়। কেন পেতে হয় ?
' প্রশ্নগুলো সহজ আর উত্তরটাও জানা '
সংসারের জন্ম-মৃত্যু আছে। আইডিয়ার নেই।
'ন হন্যতে হন্যমানে শরীরে।'
তাই আইডিয়ালিস্টরা অমর, সজীব সবুজ হন। খুব আকর্ষণীয় প্রদর্শনীর মেলায় বসালে। অনেকেই আইডিয়ার পালক গায়ে লাগাতে চান। কিন্তু অচিরেই সেগুলো খসে পড়ে। তখন তাদের ডিফেন্স মেকানিজম বাধ্য করে রেশনালাইজ করতে শালা পালকগুলো বাল-ছাল ছিল। আইডিয়ালিস্টরা কেন সংসারের বাইরে বাইরে থাকে, বা কেন ভেতরে থাকলেও বাইরে থাকে ?
কেন তাদের নানা দিক থেকে শুধু ঘৃণা পেতে হয় ?
কারণ তারা ব্যক্তিগত লাইফে সত্যি কথা মুখের উপর বলে দেয়। এবার যদি কোন আইডিয়ালিস্ট ভুল করে প্রেম করে। সেই সম্পর্ক গুলো শুধু হয়ে যায় এক একটা বড় ভুল। ধরুন একজন আইডিয়ালিস্ট পুরুষ অনেক খুঁজে সম্পর্ক করলেন একজন আইডিয়ালিস্ট নারীর সাথে। দুজনেই আইডিয়ালি অনেক কিছু করলেন। তারপর শুরু হল দুদিকের দ্বন্দ্ব। ধরা যাক, নারীটি তার বাবা-মা কে নিয়ে কাজের জায়গায় থাকে, পুরুষটি থাকেন তার বাবা-মা কে নিয়ে অন্য জায়গায়। আইডিয়ালি তাই হওয়া উচিত।কিন্তু তাহলে সম্পর্কের কি দাম ? সম্পর্কের থেকেও আইডিয়ার দাম যার কাছে বেশি সে ভাবতে থাকবে। আইডিয়ালি একজন তার কেন প্রয়োজন ?
- মনের কথা বলতে একজন বিপরীত সেক্সের মানুষকে তার ভালোই লাগে
- ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্মের জন্য
আর কোন কারণ আইডিয়ালি থাকা উচিত নয়। এক্ষেত্রে দুজনেই এত দূরে বসে অন্য কোন বিপরীত সেক্সের সাথে কথা বলতে পারেনা। সেটা আইডিয়ালি ঠিক না। কারণটা খুব সত্যি একটা ছেলে একটা মেয়ে শুধু আইডিয়াল ভালো ফ্রেন্ড যাকে সব বলা যায় হতে পারেনা । কোন না কোন দিক থেকে ঝুল থাকেই। হয় ভেতরে নাহয় বাইরে। যার ঝুল থাকে সে রিলেশনে থাকলেও, না থাকলেও।
এবার দুজনের মনেই তৈরি হয় হতাশা, ঝগড়া। এর পর যার মধ্যে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার তাগিদ বেশি সে শুরু করে আড়ালে অন্য কারো সাথে সময় কাটাতে। যে মুহূর্তে এটা হয় সেই মুহূর্তে সেই সম্পর্কের আইডিয়াল মৃত্যু হয়।যেটা পড়ে থাকে ডিপেন্ডেন্স, কম্প্রোমাইজ। এটা যদি হয় দুজনেই আড়ালে বা বলে কয়ে এদিক ওদিক 'চেখে দেখা' চালিয়ে যায়, সেটা একটা আইডিয়াল 'ছেলে-মেয়ের ' রিলেশন। তাদের মত আইডিয়াল। কিন্তু যদি এরকম হয় দুপক্ষের আইডিয়া ভিন্ন। তখনই সেই সম্পর্কের জন্য দিন গোনা শুরু হয়।
এর পর ধরা যাক ওই 'তাদের মত আইডিয়াল ' সম্পর্কের বিয়ে হল। এর পরের পরিণতি। বেঁচে থাকার তিনটে স্তম্ভ। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান।
কেন হয়না ?
যুধিষ্ঠিরকেও 'অশত্থামা হত ইতি গজ' র নাটক করতে হয়েছিল।
কেন হয়েছিল ?
আইডিয়ালিস্টদের ঠকতে ঠকতে হারতে হারতে হারাতে হারাতে অন্ধকার কোণে ঠাঁই পেতে হয়। কেন পেতে হয় ?
' প্রশ্নগুলো সহজ আর উত্তরটাও জানা '
সংসারের জন্ম-মৃত্যু আছে। আইডিয়ার নেই।
'ন হন্যতে হন্যমানে শরীরে।'
তাই আইডিয়ালিস্টরা অমর, সজীব সবুজ হন। খুব আকর্ষণীয় প্রদর্শনীর মেলায় বসালে। অনেকেই আইডিয়ার পালক গায়ে লাগাতে চান। কিন্তু অচিরেই সেগুলো খসে পড়ে। তখন তাদের ডিফেন্স মেকানিজম বাধ্য করে রেশনালাইজ করতে শালা পালকগুলো বাল-ছাল ছিল। আইডিয়ালিস্টরা কেন সংসারের বাইরে বাইরে থাকে, বা কেন ভেতরে থাকলেও বাইরে থাকে ?
কেন তাদের নানা দিক থেকে শুধু ঘৃণা পেতে হয় ?
কারণ তারা ব্যক্তিগত লাইফে সত্যি কথা মুখের উপর বলে দেয়। এবার যদি কোন আইডিয়ালিস্ট ভুল করে প্রেম করে। সেই সম্পর্ক গুলো শুধু হয়ে যায় এক একটা বড় ভুল। ধরুন একজন আইডিয়ালিস্ট পুরুষ অনেক খুঁজে সম্পর্ক করলেন একজন আইডিয়ালিস্ট নারীর সাথে। দুজনেই আইডিয়ালি অনেক কিছু করলেন। তারপর শুরু হল দুদিকের দ্বন্দ্ব। ধরা যাক, নারীটি তার বাবা-মা কে নিয়ে কাজের জায়গায় থাকে, পুরুষটি থাকেন তার বাবা-মা কে নিয়ে অন্য জায়গায়। আইডিয়ালি তাই হওয়া উচিত।কিন্তু তাহলে সম্পর্কের কি দাম ? সম্পর্কের থেকেও আইডিয়ার দাম যার কাছে বেশি সে ভাবতে থাকবে। আইডিয়ালি একজন তার কেন প্রয়োজন ?
- মনের কথা বলতে একজন বিপরীত সেক্সের মানুষকে তার ভালোই লাগে
- ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্মের জন্য
আর কোন কারণ আইডিয়ালি থাকা উচিত নয়। এক্ষেত্রে দুজনেই এত দূরে বসে অন্য কোন বিপরীত সেক্সের সাথে কথা বলতে পারেনা। সেটা আইডিয়ালি ঠিক না। কারণটা খুব সত্যি একটা ছেলে একটা মেয়ে শুধু আইডিয়াল ভালো ফ্রেন্ড যাকে সব বলা যায় হতে পারেনা । কোন না কোন দিক থেকে ঝুল থাকেই। হয় ভেতরে নাহয় বাইরে। যার ঝুল থাকে সে রিলেশনে থাকলেও, না থাকলেও।
এবার দুজনের মনেই তৈরি হয় হতাশা, ঝগড়া। এর পর যার মধ্যে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার তাগিদ বেশি সে শুরু করে আড়ালে অন্য কারো সাথে সময় কাটাতে। যে মুহূর্তে এটা হয় সেই মুহূর্তে সেই সম্পর্কের আইডিয়াল মৃত্যু হয়।যেটা পড়ে থাকে ডিপেন্ডেন্স, কম্প্রোমাইজ। এটা যদি হয় দুজনেই আড়ালে বা বলে কয়ে এদিক ওদিক 'চেখে দেখা' চালিয়ে যায়, সেটা একটা আইডিয়াল 'ছেলে-মেয়ের ' রিলেশন। তাদের মত আইডিয়াল। কিন্তু যদি এরকম হয় দুপক্ষের আইডিয়া ভিন্ন। তখনই সেই সম্পর্কের জন্য দিন গোনা শুরু হয়।
এর পর ধরা যাক ওই 'তাদের মত আইডিয়াল ' সম্পর্কের বিয়ে হল। এর পরের পরিণতি। বেঁচে থাকার তিনটে স্তম্ভ। খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান।
1) খাদ্য - তাঁরা খাবার রান্না করতে জানেন না। ছেলে প্রথমে বললেন - না আমরা দুজনেই সহযোগিতা করে রান্না করবো। কিন্তু এরকম কিছুদিন যাওয়ার পর দুজনেরই ফেসবুক,হোয়াটসআপ, কাজের জগতের প্রেসার আর প্রেসার কুকারে ঠাঁই পেলোনা। তখন পরিণতি..
ছেলেটি বলেন - আমি ছেলে, তুমি মেয়ে। তোমারই রাঁধা উচিত। আমি উপার্জন করবো। তুমি রাঁধো। মেয়েরা অবলা, দুর্বল, লেডিজ সিট, লেডিজ কামরা, লেডিজ স্পেসাল ট্রেনের সুবিধে নেয় এরকম অনেক কিছু।
মেয়েটি শিক্ষিতা ছিলেন তিনি মল্লিকা সেনগুপ্তর লাইন শোনালেন -
গৃহশ্রমে মজুরী হয়না বলে মেয়েগুলি শুধু
ঘরে বসে বিপ্লবীর ভাত রেঁধে দেবে
আর কমরেড শুধু যার হাতে কাস্তে হাতুড়ি !
আপনাকে মানায় না এই অবিচার
ছেলেটি বলেন - আমি ছেলে, তুমি মেয়ে। তোমারই রাঁধা উচিত। আমি উপার্জন করবো। তুমি রাঁধো। মেয়েরা অবলা, দুর্বল, লেডিজ সিট, লেডিজ কামরা, লেডিজ স্পেসাল ট্রেনের সুবিধে নেয় এরকম অনেক কিছু।
মেয়েটি শিক্ষিতা ছিলেন তিনি মল্লিকা সেনগুপ্তর লাইন শোনালেন -
গৃহশ্রমে মজুরী হয়না বলে মেয়েগুলি শুধু
ঘরে বসে বিপ্লবীর ভাত রেঁধে দেবে
আর কমরেড শুধু যার হাতে কাস্তে হাতুড়ি !
আপনাকে মানায় না এই অবিচার
কখনো বিপ্লব হলে
পৃথিবীর স্বর্গরাজ্য হবে
শ্রেণীহীন রাষ্ট্রহীন আলোপৃথিবীর সেই দেশে
আপনি বলুন মার্কস, মেয়েরা কি বিপ্লবের সেবাদাসী
হবে ?
পৃথিবীর স্বর্গরাজ্য হবে
শ্রেণীহীন রাষ্ট্রহীন আলোপৃথিবীর সেই দেশে
আপনি বলুন মার্কস, মেয়েরা কি বিপ্লবের সেবাদাসী
হবে ?
অতএব তারা বেছে নিল আরো নিষ্ঠুর পথ। তাদের মা কে বললেন তুমিও সাহায্য করো। মা তো সেই পুরুষ শোষণ যন্ত্রে (ভালোবেসে) খেটে চলা বিনে মজুরির বাচ্চা উতপাদনের যন্ত্র। ভালোবেসে সাহায্য করতে করতে দেখা গেলো কখন তার মা ই মেন সার্জেন। বাকিরা ভিজিটিং। এটাও সহ্য হলনা। আইডিয়া বিরুদ্ধ।
অতএব ডেকে আনলেন একজন কাজের মাসিকে।যাকে মাসি বলে ডাকলে, মাস গেলে হাজার মাইনে, আর পুজোতে বকশিস দিলেই রেঁধে দিয়ে যায়। হাহাকার পড়ে যায় একদিন না এলে। মুখ থেকে কাজ থেকে ছাড়ানোর হুমকির কথাও আসে। এনারাও হলেন পয়সা দিয়ে খাটানো মজুর। এদের দোষ এরা so called spoon fed শিক্ষিতা নন। তাই লোকের বাড়িতে রান্না করে, ঘর ঝাঁট দিয়ে খেতে হয়। শিক্ষিতারা এসি ঘরের মজুর। আর এনারা ঘরে ঘরে। এনাদের মাসি বলেন। শিক্ষিতাদের কেউ বলার সাহস করেন না। লেখক একবার লেবার রুমের একজন মাসিকে মা বলে ডেকেছিলেন। তিনি ঝর ঝর করে কেঁদে ফেলেছিলেন। দুজন ছেলে মাসি লেখকের বন্ধু ছিলেন। একজন হসপিটালের গ্রুপ ডি কর্মচারী। অন্যজন হোস্টেলের। দ্বিতীয় জন মাধ্যমিকে তিনটে লেটার পেয়েছিলেন। কিন্তু ছেলে মাসি হতে হয়েছিল লেদ কারখানায় অভাবে ।আপনি মাসি নন কারণ আপনি প্রিভিলেজড্। এবার আপনার আইডিয়ার টানাটানি, আপনি তাঁদের মর্যাদা দেবেন মানুষের। তারা লুটে নিয়ে চলে যাবে। এভাবেই আইডিয়ার সংগে কম্প্রোমাইজ করতে করতে কিছু আদর্শ কোষের মৃত্যু হয়।
অতএব ডেকে আনলেন একজন কাজের মাসিকে।যাকে মাসি বলে ডাকলে, মাস গেলে হাজার মাইনে, আর পুজোতে বকশিস দিলেই রেঁধে দিয়ে যায়। হাহাকার পড়ে যায় একদিন না এলে। মুখ থেকে কাজ থেকে ছাড়ানোর হুমকির কথাও আসে। এনারাও হলেন পয়সা দিয়ে খাটানো মজুর। এদের দোষ এরা so called spoon fed শিক্ষিতা নন। তাই লোকের বাড়িতে রান্না করে, ঘর ঝাঁট দিয়ে খেতে হয়। শিক্ষিতারা এসি ঘরের মজুর। আর এনারা ঘরে ঘরে। এনাদের মাসি বলেন। শিক্ষিতাদের কেউ বলার সাহস করেন না। লেখক একবার লেবার রুমের একজন মাসিকে মা বলে ডেকেছিলেন। তিনি ঝর ঝর করে কেঁদে ফেলেছিলেন। দুজন ছেলে মাসি লেখকের বন্ধু ছিলেন। একজন হসপিটালের গ্রুপ ডি কর্মচারী। অন্যজন হোস্টেলের। দ্বিতীয় জন মাধ্যমিকে তিনটে লেটার পেয়েছিলেন। কিন্তু ছেলে মাসি হতে হয়েছিল লেদ কারখানায় অভাবে ।আপনি মাসি নন কারণ আপনি প্রিভিলেজড্। এবার আপনার আইডিয়ার টানাটানি, আপনি তাঁদের মর্যাদা দেবেন মানুষের। তারা লুটে নিয়ে চলে যাবে। এভাবেই আইডিয়ার সংগে কম্প্রোমাইজ করতে করতে কিছু আদর্শ কোষের মৃত্যু হয়।
২) বস্ত্র - ছেলে যদি খালি গায়ে, হাফ প্যান্ট পরে ঘুরতে পারে, মেয়েরা কেন পারবেনা ? আচ্ছা, ছেলে গেঞ্জি পরে, আর পাজামা পরে ঘরে বসে আড্ডা মারলো।
বেরোনর সময় গেঞ্জির বোতাম লাগালো, নাহলে আইডিয়ালি মেয়েও পারে ক্লিভেজ সো করতে। আইডিয়ালি এটা খারাপ কিছু কি ? অতএব ছেলেকেও গেঞ্জির বোতাম লাগিয়ে, কলার নামিয়ে চলতে হল। মেয়েটিও ভদ্র (তথাকথিত) ড্রেস পরতে লাগলো বাড়িতে, আর বাইরে। কিন্তু এভাবে আইডিয়ালি কতদিন। শুরু হল দ্বন্দ্ব। ছেলেটি আর চুপ থাকতে না পেরে বললো - লজ্জা নারীর ভূষণ। বাড়িতে তুমি হাফপ্যান্ট পরতে পারোনা।
মেয়েটি শিক্ষিতা ছিলো -
পুরুষ তোমার গরম লাগে,
আমাদের লাগে পর্দা।
তোমার মোবাইলে কেন,
সানি লিওনের জর্দা ?
বেরোনর সময় গেঞ্জির বোতাম লাগালো, নাহলে আইডিয়ালি মেয়েও পারে ক্লিভেজ সো করতে। আইডিয়ালি এটা খারাপ কিছু কি ? অতএব ছেলেকেও গেঞ্জির বোতাম লাগিয়ে, কলার নামিয়ে চলতে হল। মেয়েটিও ভদ্র (তথাকথিত) ড্রেস পরতে লাগলো বাড়িতে, আর বাইরে। কিন্তু এভাবে আইডিয়ালি কতদিন। শুরু হল দ্বন্দ্ব। ছেলেটি আর চুপ থাকতে না পেরে বললো - লজ্জা নারীর ভূষণ। বাড়িতে তুমি হাফপ্যান্ট পরতে পারোনা।
মেয়েটি শিক্ষিতা ছিলো -
পুরুষ তোমার গরম লাগে,
আমাদের লাগে পর্দা।
তোমার মোবাইলে কেন,
সানি লিওনের জর্দা ?
ভ্যালিড প্রশ্ন। মেয়ে সারা সপ্তাহ ব্যস্ত। শুরুর মধুচন্দ্রিমা কেটে যাওয়ার পর বাচ্চা এলে সম্পর্ক টা নারীর বাচ্চা পালন, আর ছেলের সানি লিওনে পরিণত হয়। কিন্তু সে ছেলে এটাও বুঝতে হবে, তার সেক্সুয়াল নিডের জন্য সে যা খুশি করতে পারে। তার কাছে সেক্স লাক্সারি নয়, নেসেসিটি। অতএব, ম্যারিটাল রেপের সূত্রপাত।
বস্ত্রএর কলামে আনা যেতেই পারে কন্ডোম কে ! এখন সেক্সের সময় কন্ডোম পরে করলে ঠিক সুখ হয়না। ছেলে তাই মেয়েকে বলে পিল খেতে, কপার টি, টিউবেকটমি করতে। পিল খেয়ে মেয়েটির শরীরে সমস্যা শুরু হয়। মোটা হতে থাকে। তার পিছনে ছেলের মিছিল কমতে থাকে। ছেলেরা আমোদ অনুভব করে - উফ্ কি গান্ডু বানালাম। কিন্তু মেয়েটি অতি শিক্ষিতা ছিল। বললো-
সব ব্যথা কেন আমিই নেবো,
তুমিও কিছু নাও,
সত্যি যদি ভালোবাসো,
সুখটা পরে সও।
বস্ত্রএর কলামে আনা যেতেই পারে কন্ডোম কে ! এখন সেক্সের সময় কন্ডোম পরে করলে ঠিক সুখ হয়না। ছেলে তাই মেয়েকে বলে পিল খেতে, কপার টি, টিউবেকটমি করতে। পিল খেয়ে মেয়েটির শরীরে সমস্যা শুরু হয়। মোটা হতে থাকে। তার পিছনে ছেলের মিছিল কমতে থাকে। ছেলেরা আমোদ অনুভব করে - উফ্ কি গান্ডু বানালাম। কিন্তু মেয়েটি অতি শিক্ষিতা ছিল। বললো-
সব ব্যথা কেন আমিই নেবো,
তুমিও কিছু নাও,
সত্যি যদি ভালোবাসো,
সুখটা পরে সও।
এসবের পর আসে কাপড় কাচার প্রসংগ।
মেয়েটি শিক্ষিতা ছিল। বললো-
আমার অন্তর্বাসে ঘৃণা করো,
মেয়ে বলে তোমার অন্তর্বাস কেচে মরি।
মেয়েটি শিক্ষিতা ছিল। বললো-
আমার অন্তর্বাসে ঘৃণা করো,
মেয়ে বলে তোমার অন্তর্বাস কেচে মরি।
এবার বাড়িতে এলো ওয়াশিং মেসিন। কেন রোজ মেয়েটাই জামা কাপড় মিলবে। অতএব সেই খাদ্য সমস্যা তেই প্রত্যাবর্তন।এই পরিস্থিতিতে যদি আইডিয়ালিস্ট ছেলে আসে হয়ে যায় ডাইভোর্স নাহলে সেপারেশন। ছেলেরা রূপ পালটায়, মেয়েরাও। পুরুষ যদি রূপ না পালটায় তখন সেটা বিবাহ অবদি গড়ায় না। সেই আইডিয়ালিস্টকে আইডিয়াল ব্রম্ভচর্যে যেতে হয়।
৩) বাসস্থান - এত কিছু মেলা একজন আইডিয়াল পুরুষ- নারীর মিলতে পারেনা। ছেলে-মেয়ের মিলতে পারে। অতএব, দুটি ছেলে মেয়ে বিয়ে করবে। কোথায় থাকবে। ছেলেটি বলে - তুমি মেয়ে তোমায় আমার বাড়ি থাকতে হবে।
মেয়েটি শিক্ষিতা সে বললো -
তোমার শুধু বাবা-মা।
আমার নিজের পর হবে !!
তুমি নাহয় বন্ধু থেকো,
পরে আমার বর হবে।
মেয়েটি শিক্ষিতা সে বললো -
তোমার শুধু বাবা-মা।
আমার নিজের পর হবে !!
তুমি নাহয় বন্ধু থেকো,
পরে আমার বর হবে।
এদিকে খুব মুশকিল। কে হারবে ? আইডিয়া না ভালোবাসা ? আগে না হয় পরে যেই কম্প্রোমাইজ করুক কাউকে একটা হারতেই হয়। শুরু হয় কিছু সামাজিক পরিবর্তন। মেয়েরা প্রথমে ছেলেরে বাড়ি আসে, শখ মিটে গেলে ফিরে যায় বাপের বাড়ি। ছেলেরা মাঝে মাঝে গিয়ে তার শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে থাকে। এটাই পরে বাড়তে বাড়তে হয়ে যায় ছেলের নিজের বাড়ি বাপের বাড়ি। চলতে থাকে দড়ি টানাটানির লড়াই। মাঝখান থেকে ভরতে থাকে বৃদ্ধাশ্রম গুলি। আর যৌনক্ষুধা মেটাতে মানুষরা লিভ ইন রিলেশনে যায়। কম্প্রোমাইজড আইড়িয়াল রিলেশন। এর আগেই যদি সম্পর্ক ভাংগে যার অন্যের ভালোবাসা, সেক্স নেসেসিটি সে আইডিয়া কে বিসর্জন দিয়ে একের পর এক সম্পর্কের ভাংগা গড়ার মধ্যে দিয়ে যেতে থাকে। শেষে ফ্রাস্টট্রেটেড হয়ে বেছে নেয় বোহেমিয়ান লাইফ। আদিম আনার্কি তাকে গ্রাস করে।
নিজেকে আইডিয়াল ভেবে ঘুমাতে যাবো, আবার সংসারেও থাকবো অন্যদের মতো সেটা করতে গেলে হতে হবে যাকে বলে ফ্লেক্সিবল। মানে যখন নিজেকে জাস্টিফাই করতে যে আইডিয়া টা দরকার তখন সেটা। কাউকে ছেড়ে আসতে চাও তাকে চরিত্রহীন প্রমাণ কর। তখন বলবে - আমি এরকম নই। প্রমাণ কর - সে তোমার কেরিয়ার চায় না। বলবে - আমি এরকম নই। প্রমাণ কর - সে তোমার কেরিয়ারে উন্নতি চায়না। বলবে - আমার কিছু আম্বিশন আছে। প্রমাণ কর - সে তোমায় প্রচুর রেস্ট্রিক্ট করে। বলবে - এভাবে দম বন্ধ হয়ে আসে।
নিজেকে আইডিয়াল ভেবে ঘুমাতে যাবো, আবার সংসারেও থাকবো অন্যদের মতো সেটা করতে গেলে হতে হবে যাকে বলে ফ্লেক্সিবল। মানে যখন নিজেকে জাস্টিফাই করতে যে আইডিয়া টা দরকার তখন সেটা। কাউকে ছেড়ে আসতে চাও তাকে চরিত্রহীন প্রমাণ কর। তখন বলবে - আমি এরকম নই। প্রমাণ কর - সে তোমার কেরিয়ার চায় না। বলবে - আমি এরকম নই। প্রমাণ কর - সে তোমার কেরিয়ারে উন্নতি চায়না। বলবে - আমার কিছু আম্বিশন আছে। প্রমাণ কর - সে তোমায় প্রচুর রেস্ট্রিক্ট করে। বলবে - এভাবে দম বন্ধ হয়ে আসে।
এটা পলিটিক্সেও খুব গুরুত্বপূর্ণ। রামধনু নীতি। তারপর সেই একই আইডিয়ার টোপে পরের জনকে ধরবেন সে চরিত্রবান/ চরিত্রবতী। অতএব নিজেকেও সেরকম হতে হবে শুরুতে। তারপর যখন ছেড়ে আসতে চাইবেন আদর্শ হঠাত পরিবর্তন- আমি আসলে ওরকম। লিবেরাল। আমি আসলে শুধু কেরিয়ার চাইনি, ভালোবাসাও চেয়েছি। আমি আসলে শাসন পছন্দ করি। আমি কিন্তু ডমিনেটিং পার্টনার পছন্দ করি।
এসব হতে হতে পরিণতি একটাই হয় আদিম আনার্কি। love friend game..একটা শিক্ষিত ছেলে একের পর এক মেয়েকে জাতিস্মরের গান শোনাতে শোনাতে ফ্রাস্ট্রেটেড হয়ে বিয়ে করে গ্রামের একজন মেয়েকে যে ভালো ঝি- চাকর হতে পারবে।
সে বাইরে লারে- লাপ্পা করে বেড়ালেও যে মেনে নেবে। একটা শিক্ষিতা মেয়ে বেছে নেয় একজন ভালোবাসার জন্য সব কিছু করতে পারা স্পাইনলেস ছেলেকে বা বড়লোক সো কলড লিবারেল ছেলেকে। যার পরিণতি মধুচন্দ্রিমা কাটলেই হয়ে যায় তিল আর আঁচিলের মত বয়ে নিয়ে চলা।
প্রকৃত আইডিয়ালিস্টদের আইডিয়া ফ্লাকচুয়েট করেনা। সেগুলো কনসিস্টেন্ট। কাঠামো রিজিড। বিচ্যুত হলে স্বীকার করে।
তাদের সংসারে কোন ঠাঁই নেই। হয় তারা পলাতক, নাহয় ডিভোটেড ফর সাম বিগ রিজন্স ।
আদর্শ কোষ তাই সিলেবাসে থেকেও থাকেনা।
এ কারণেই, আইডিয়ালিস্টদের প্রথম শিক্ষা হল - সে একজন গান্ডু।
তাদের সংসারে কোন ঠাঁই নেই। হয় তারা পলাতক, নাহয় ডিভোটেড ফর সাম বিগ রিজন্স ।
আদর্শ কোষ তাই সিলেবাসে থেকেও থাকেনা।
এ কারণেই, আইডিয়ালিস্টদের প্রথম শিক্ষা হল - সে একজন গান্ডু।
No comments:
Post a Comment