একজন নারী কলসী কোলে করে নিয়ে যাচ্ছে আঁকতে বলা হল।
প্রথমজন আঁকলো একদম নিঁখুত। হাত, কোমর, কাঁধ, পা র অনুপাত একদম
যেনো মনে হচ্ছে অরিজিনাল - এখুনি ছবি থেকে বেরিয়ে চলে আসবে।
দ্বিতীয়জন আঁকলো ত্রিডাইমেনশনাল ছবি। যেন সামনেই কেউ একজন হেঁটে যাচ্ছে এরকম।
তৃতীয়জন আঁকলো একজন নারী যেটা পারফেক্ট নয়, সেই কলসীটা যেন কোন শিশু, অন্য কোণ থেকে দেখলে মনে হচ্ছে সেটা হৃত্পিন্ড, আবার গোটা ছবিটা দেখে মনে হচ্ছে যেন ভারতবর্ষের ম্যাপ৷
চতুর্থ জন একজন আর্টিস্টকে কিছু টাকা দিয়ে তাকে দিয়ে আঁকিয়ে নিলো।
প্রথমজন আঁকলো একদম নিঁখুত। হাত, কোমর, কাঁধ, পা র অনুপাত একদম
যেনো মনে হচ্ছে অরিজিনাল - এখুনি ছবি থেকে বেরিয়ে চলে আসবে।
দ্বিতীয়জন আঁকলো ত্রিডাইমেনশনাল ছবি। যেন সামনেই কেউ একজন হেঁটে যাচ্ছে এরকম।
তৃতীয়জন আঁকলো একজন নারী যেটা পারফেক্ট নয়, সেই কলসীটা যেন কোন শিশু, অন্য কোণ থেকে দেখলে মনে হচ্ছে সেটা হৃত্পিন্ড, আবার গোটা ছবিটা দেখে মনে হচ্ছে যেন ভারতবর্ষের ম্যাপ৷
চতুর্থ জন একজন আর্টিস্টকে কিছু টাকা দিয়ে তাকে দিয়ে আঁকিয়ে নিলো।
এই চারজন ই মেধাবী। কিন্তু তাদের মেধার ধরণ আলাদা। প্রথম জনের জন্য ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, শিক্ষক, প্রফেসর লাইন পারফেক্ট।
দ্বিতীয়জনের জন্য গণিত, স্ট্যাটিস্টিক্স।
তৃতীয়জনের জন্য পারফেক্ট হল রিসার্চ নাহলে আর্টিস্ট দের ক্রিয়েটিভ লাইন।
চতুর্থ জনের জন্য অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ম্যানেজমেন্ট ।
দ্বিতীয়জনের জন্য গণিত, স্ট্যাটিস্টিক্স।
তৃতীয়জনের জন্য পারফেক্ট হল রিসার্চ নাহলে আর্টিস্ট দের ক্রিয়েটিভ লাইন।
চতুর্থ জনের জন্য অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ম্যানেজমেন্ট ।
দুঃখের বিষয় আমাদের দেশে আমরা এভাবে ভাবিনা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা কেরিয়ার চুজ করি কোথায় গ্ল্যামার বেশি, প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি । এমন নয় যে কোন একজন সবকিছুতেই পারদর্শী হতে পারেনা। কিন্তু তাকে দেখতে হবে যে কোনটাতে সে বেশি আনন্দ পাচ্ছে৷ ভারতে ৯২% ছাত্র স্কুল লেভেল এ প্রপার কেরিয়ার কাউন্সেলিং পায়না। যে ক্রিয়েটিভ চিন্তা করে তাকে গিয়ে পড়তে হয় প্রথম জনের লাইনে। যার মাথায় একটা জিনিসকে হাজার ভাবে প্রেজেন্ট করার ক্ষমতা আছে সে প্রোটোকল বেসড্ পেশায় ঢুকে পড়ে।
যে গণিতমনস্ক সে যায় চতুর্থ লাইনে। কোথাও লোকাল লোকজনের ঘেরাও তে বসে সে ভাবতে থাকে এই ঘেরাও আরো ৪ ঘন্টা চলার সম্ভাবনা কত হতে পারে?
এই ৯২% মানুষের জীবন মানিয়ে নিতে নিতে গলায় ফাঁসের মত আটকে যায়।
আমাদের দেশে এমনিতেই স্কুলছুটের সংখ্যা অনেক। কিন্তু যারা স্কুল পেরোয় তাদের মধ্যেও একটা সিংহভাগ উপযুক্ত পেশার দিকে যায়না। তার মেধার সঠিক মূল্যায়ন হয়না।
ভবিষ্যতে আমার কেরিয়ার কাউন্সেলিং নিয়ে স্কুলগুলোতে স্বেচ্ছায় কাজ করার ইচ্ছে আছে ৷।
যে গণিতমনস্ক সে যায় চতুর্থ লাইনে। কোথাও লোকাল লোকজনের ঘেরাও তে বসে সে ভাবতে থাকে এই ঘেরাও আরো ৪ ঘন্টা চলার সম্ভাবনা কত হতে পারে?
এই ৯২% মানুষের জীবন মানিয়ে নিতে নিতে গলায় ফাঁসের মত আটকে যায়।
আমাদের দেশে এমনিতেই স্কুলছুটের সংখ্যা অনেক। কিন্তু যারা স্কুল পেরোয় তাদের মধ্যেও একটা সিংহভাগ উপযুক্ত পেশার দিকে যায়না। তার মেধার সঠিক মূল্যায়ন হয়না।
ভবিষ্যতে আমার কেরিয়ার কাউন্সেলিং নিয়ে স্কুলগুলোতে স্বেচ্ছায় কাজ করার ইচ্ছে আছে ৷।
No comments:
Post a Comment