শনিবারের বিকেল। একটা উচ্চমধ্যবিত্ত সাজানো ঘরে বসে হাহা- হি হি, কখনো ফিস ফিস করে আলোচনা করছিল দুজন মেয়ে। একজনের বয়স সদ্য তিরিশ হবে। আর একজন কলেজ স্টুডেন্ট। দুজনের মধ্যে ঠিক যেন দিদি বোনের সম্পর্ক। হঠাত
- কে বলোতো ? ( রুমের দরজার মুখে মুখটা বাড়িয়েই লাখ টাকার প্রশ্নটা ছুঁড়ে দিলো আগন্তুক)
- আরে কবিবর, আপনি এখানে ? আজ কোন দিকে সূর্য উঠেছে ? পলু, এই সেই অনির্বাণ, যার কথা তোকে প্রায় বলি। ( পলু অর্থাৎ পল্লবী ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকলো আগন্তুকের দিকে)
আগন্তুক প্রশ্নর পরোয়া না করে নাচতে নাচতে বিছানায় উঠে গেলো। চশমাটা খুলে একবার মুছে নিলো গেঞ্জিতে। একটু এদিক ওদিক তাকিয়ে বললো,
' ও'সব হেঁয়ালি রাখো। দাদা আছে তো বলো। নাহলে..'
' নাহলে কি ? আমাদের সাথে কথা বল্ । আমরা কি বাঘ- ভাল্লুক ? ' দিদি বললো।
- কে বলোতো ? ( রুমের দরজার মুখে মুখটা বাড়িয়েই লাখ টাকার প্রশ্নটা ছুঁড়ে দিলো আগন্তুক)
- আরে কবিবর, আপনি এখানে ? আজ কোন দিকে সূর্য উঠেছে ? পলু, এই সেই অনির্বাণ, যার কথা তোকে প্রায় বলি। ( পলু অর্থাৎ পল্লবী ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকলো আগন্তুকের দিকে)
আগন্তুক প্রশ্নর পরোয়া না করে নাচতে নাচতে বিছানায় উঠে গেলো। চশমাটা খুলে একবার মুছে নিলো গেঞ্জিতে। একটু এদিক ওদিক তাকিয়ে বললো,
' ও'সব হেঁয়ালি রাখো। দাদা আছে তো বলো। নাহলে..'
' নাহলে কি ? আমাদের সাথে কথা বল্ । আমরা কি বাঘ- ভাল্লুক ? ' দিদি বললো।
আগন্তুক উত্তর দিল- আহা, বাঘ-ভাল্লুক তো ভালো।আলপ্রাজোলামে ঘুমায়। তোমরা হলে ফ্রাস্ট্রেটেড শাঁকচুন্নি। না নিজেরা শান্তিতে ঘুমাও। না অন্যকে ঘুমাতে দাও।
'কি!!! ' দুজনে দাঁড়ালো উঠে।
দুজনের রাগ দেখে খিল খিল করে হাসতে লাগলো।
দুজনের রাগ দেখে খিল খিল করে হাসতে লাগলো।
দিদি বললো - তোকে আজ মারবোনা। আজ একটা কেক করছি সেটা তোকে খেতে হবে।
শিউরে উঠলো - না ছেড়ে দাও। মরে যাবো। এর থেকে একটা লাঠি জোগাড় করে দিচ্ছি যত খুশি পিঠে মারো। পেটে মেরোনা।
দিদির উত্তর - আমি জানিনা। আমি রান্নাঘরে গেলাম। তোরা কথা বল্ ।
অনেক্ষণ চুপচাপ পরিবেশ। ঝড়- বৃষ্টির আগে যেরকম থমথমে হয়। আগন্তুকের মাথায় ছিট আছে। এসে আলমারি খুঁট খুঁট করতে লাগলো। একটা বই বের করে উলটে পালটে দেখলো। ঘরে যে একজন সুন্দরী মেয়ে বসে বোর হচ্ছে সেদিকে তার কোন খেয়াল নেই। অগত্যা মহম্মদ পর্বতের কাছে না গেলে পর্বতকেই মহম্মদের কাছে যেতে হয় !! প্রশ্নটা মেয়েটার দিক থেকে এলো।
- এক্সকিউজ মি, মে আই আস্ক ইউ সামথিং।
- ইয়া।
- আর ইউ ম্যাড ?
(প্রশ্নটা শুনে ঘুরে তাকালো আগন্তুক।)
- হুম্। ওই আর কি।
(উত্তরটা আরো অবাক করা।)
- হেলো, আমি তোমার জুনিয়র।
- ও আচ্ছা, তাহলে আমি তোর সিনিয়র।
- তোমার কি মেয়েদের সাথে কথা বলতে কোন প্রবলেম আছে ? এনি সেক্সুয়াল প্রবলেম ? (অনির্বাণ এবার মেয়েটার দিকে তাকালো, এ দৃষ্টি কোন সাধারণ মানুষের নয় ) না, না এভাবে তাকানোর কিছু নেই। বলতে চাইলে বলতে পারো। আমি আর ডিস্টার্ব করবোনা।
- ইয়া।
- আর ইউ ম্যাড ?
(প্রশ্নটা শুনে ঘুরে তাকালো আগন্তুক।)
- হুম্। ওই আর কি।
(উত্তরটা আরো অবাক করা।)
- হেলো, আমি তোমার জুনিয়র।
- ও আচ্ছা, তাহলে আমি তোর সিনিয়র।
- তোমার কি মেয়েদের সাথে কথা বলতে কোন প্রবলেম আছে ? এনি সেক্সুয়াল প্রবলেম ? (অনির্বাণ এবার মেয়েটার দিকে তাকালো, এ দৃষ্টি কোন সাধারণ মানুষের নয় ) না, না এভাবে তাকানোর কিছু নেই। বলতে চাইলে বলতে পারো। আমি আর ডিস্টার্ব করবোনা।
অনির্বাণ হেসে একটা চেয়ার টেনে কেটে কেটে বললো - তুই কি যৌনরোগ বিশেষজ্ঞ ?
(হেসে ফেললো দুজনেই।)
এরপর নিজেই বললো - আসলে আমার মেয়েদের নিয়ে আলার্জি আছে। কথা বলিনা। দুম্ করে প্রেমে পড়ে গেলে খুব মুশকিল হয়।
- নিজেকে কি ভাবো ? কি আছে তোমার মধ্যে ?
- আরে না ইয়ার্কি করছি। আমার নিজের মত থাকতে ভালো লাগে। মেয়েদেরকে এড়িয়ে চলি ।
- মানে, মেয়েদের কি ভাবো ?
- না তুই ভুলভাবে নিচ্ছিস। যাই হোক, কফি হাউস গেছিস কখনো ?
- হ্যাঁ, ওখানে বন্ধুদের সাথে বসে শেলি, ওস্কার ওয়াইল্ড থেকে শুরু করে সত্যজিৎ কিছুই বাদ যায়না ভাঁট বকিতে বসিলে। মাঝে মাঝে সিগ্রেট ও খাই কাউন্টারে। দিদিকে বোলোনা কিন্তু আর কথা বলবেনা।
- বলবোনা। তোর জীবনের লক্ষ্য কি ?
- হ্যাপিনেস।
- বব মারলের মতো কথা বলছিস তো। আই ওয়ান্ট হ্যাপিনেস।
- হ্যাঁ এতে ভুল কি ? আই ওয়ান্ট টু বি হ্যাপি ইন লাইফ ।
- ভুল কিছু না।বাট্ লেট মি টেল ইউ দিস ইজ নাথিং বাট আ ফ্যান্টাসি।
- যদি তাই হয়তো তো তাই। তোমরা ডাক্তার মানুষ। অনেক জ্ঞান, আমরা মুখ্যু সুখ্যু মানুষ।
- ডোন্ট বি সেন্টিগ্রেড স্কেল।
- আমি সেন্টি দিচ্ছি। আচ্ছা। হোয়াট ডু ইউ ওয়ান্ট ?
- আই ওয়ান্ট নাথিং।
- আই কান্ট গেট ইউ।
- দেখ তোর লক্ষ্য হ্যাপিনেস। তুই সেই হ্যাপি থাকার জন্য কিছু পেতে চাইবি। সেটা না পেলে তোর হ্যাপিনেসে গন্ডগোল হবে। কিন্তু তুই ভাববি তোর তো লক্ষ্য হ্যাপিনেস । তাই তার বদলে যেটা পাবি তাতেই কম্প্রোমাইজ করে নিবি। কিন্তু তোর সাবকন্সাস তোকে হ্যাপি থাকিতে দিবেনা। সেই তুই পাওয়া- না পাওয়ার দ্বন্দ্বে ভুগবি।
কিন্তু কি হবে যদি তুই কিছুই না চাস ?
- এটা কি আনার্কির দিকে লিড করেনা ?
- খেই হারালে লিড করে। না হারালে নয়। ধর তোর একটা মিষ্টি খেতে ইচ্ছে করছে, দোকানে গেলি, মিষ্টি কিনলি। সেটা মিষ্টি ভেবে খেলি। কিন্তু টেস্টটা মিষ্টি নয়। থু থু করে ফেলে দিলি। কিন্তু তুই তো কিছুই চাসনি। তো তোর আফশোসের ও কিছু নেই।
তবে খেইটা হারালে চলবেনা। তুই ভাবলি আমি তো কিছুই চাইনা, তো চুপচাপ জংগলে গিয়ে বসে মরে যাই তপস্যা করে। This leads to anarchy. Be contended as u want nothing whatever the situation is. But don't stop. Dream and work for a reason. Work for others ,but নিজেকে ইউজড্ হতে দেওয়া যাবেনা। তারা যেন জানতে না পারে তাদের উপকার করছিস, জানলেই বাঁশ দেবে আড়ালে। শুধু তারা কেন তুই নিজেও যেন না জানিস। মুভ অন। সেটা ফুলফিল হলেও ইউ আর কন্টেন্ডেড। না হলেও।না হলে ফিক্স আ নিউ ড্রিম। ইউ হ্যাভ নাও বিকাম্ আ ওয়াইজার ভারসান্। ইউ নো ইউর লিমিটস্। নাও এক্সিড দেম্। আফটার অল নাথিং ম্যাটারস্ বিকজ ইউ ওয়ান্ট জাস্ট নাথিং।
- ওরে বাবারে। কিছু ঢুকলো, বাকি সব ট্যাঞ্জেন্ট। কিন্তু সব কিছু তো নতুন করে ভাবছি মনে হচ্ছে। তোমায় তো আমাদের কফিহাউসের আড্ডায় সংগে নিয়ে গেলে জমিয়ে দেবে।
- বার খাওয়াচ্ছিস। খাওয়া। মেয়েদের কাছে বার খেতে ভালোই লাগে অস্বীকার করবোনা। তবে ওই আঁতলামি গুলো করতে পারলে ভালোই হত। বাট্ আই হ্যাভ মাই ড্রিমস্। আই হ্যাভ্ টু ওয়ার্ক ফর দোজ। একসময় ওই বয়ে যাওয়া বোহেমিয়ান লাইফ কাটিয়েছি। আনার্কি হল ন্যাচারাল টেন্ডেন্সি। আনার্কিতে এনট্রপি বাড়ে। লাইফ সবাইকে ওই দিকেই নিয়ে যেতে চায়। আমার ও চোখ ধাঁধিয়ে গেছিলো এক সময়। এখন...
'গভীর আলোচনা চলছে মনে হচ্ছে।' দিদি কেক নিয়ে ঢুকলো।
এরপর নিজেই বললো - আসলে আমার মেয়েদের নিয়ে আলার্জি আছে। কথা বলিনা। দুম্ করে প্রেমে পড়ে গেলে খুব মুশকিল হয়।
- নিজেকে কি ভাবো ? কি আছে তোমার মধ্যে ?
- আরে না ইয়ার্কি করছি। আমার নিজের মত থাকতে ভালো লাগে। মেয়েদেরকে এড়িয়ে চলি ।
- মানে, মেয়েদের কি ভাবো ?
- না তুই ভুলভাবে নিচ্ছিস। যাই হোক, কফি হাউস গেছিস কখনো ?
- হ্যাঁ, ওখানে বন্ধুদের সাথে বসে শেলি, ওস্কার ওয়াইল্ড থেকে শুরু করে সত্যজিৎ কিছুই বাদ যায়না ভাঁট বকিতে বসিলে। মাঝে মাঝে সিগ্রেট ও খাই কাউন্টারে। দিদিকে বোলোনা কিন্তু আর কথা বলবেনা।
- বলবোনা। তোর জীবনের লক্ষ্য কি ?
- হ্যাপিনেস।
- বব মারলের মতো কথা বলছিস তো। আই ওয়ান্ট হ্যাপিনেস।
- হ্যাঁ এতে ভুল কি ? আই ওয়ান্ট টু বি হ্যাপি ইন লাইফ ।
- ভুল কিছু না।বাট্ লেট মি টেল ইউ দিস ইজ নাথিং বাট আ ফ্যান্টাসি।
- যদি তাই হয়তো তো তাই। তোমরা ডাক্তার মানুষ। অনেক জ্ঞান, আমরা মুখ্যু সুখ্যু মানুষ।
- ডোন্ট বি সেন্টিগ্রেড স্কেল।
- আমি সেন্টি দিচ্ছি। আচ্ছা। হোয়াট ডু ইউ ওয়ান্ট ?
- আই ওয়ান্ট নাথিং।
- আই কান্ট গেট ইউ।
- দেখ তোর লক্ষ্য হ্যাপিনেস। তুই সেই হ্যাপি থাকার জন্য কিছু পেতে চাইবি। সেটা না পেলে তোর হ্যাপিনেসে গন্ডগোল হবে। কিন্তু তুই ভাববি তোর তো লক্ষ্য হ্যাপিনেস । তাই তার বদলে যেটা পাবি তাতেই কম্প্রোমাইজ করে নিবি। কিন্তু তোর সাবকন্সাস তোকে হ্যাপি থাকিতে দিবেনা। সেই তুই পাওয়া- না পাওয়ার দ্বন্দ্বে ভুগবি।
কিন্তু কি হবে যদি তুই কিছুই না চাস ?
- এটা কি আনার্কির দিকে লিড করেনা ?
- খেই হারালে লিড করে। না হারালে নয়। ধর তোর একটা মিষ্টি খেতে ইচ্ছে করছে, দোকানে গেলি, মিষ্টি কিনলি। সেটা মিষ্টি ভেবে খেলি। কিন্তু টেস্টটা মিষ্টি নয়। থু থু করে ফেলে দিলি। কিন্তু তুই তো কিছুই চাসনি। তো তোর আফশোসের ও কিছু নেই।
তবে খেইটা হারালে চলবেনা। তুই ভাবলি আমি তো কিছুই চাইনা, তো চুপচাপ জংগলে গিয়ে বসে মরে যাই তপস্যা করে। This leads to anarchy. Be contended as u want nothing whatever the situation is. But don't stop. Dream and work for a reason. Work for others ,but নিজেকে ইউজড্ হতে দেওয়া যাবেনা। তারা যেন জানতে না পারে তাদের উপকার করছিস, জানলেই বাঁশ দেবে আড়ালে। শুধু তারা কেন তুই নিজেও যেন না জানিস। মুভ অন। সেটা ফুলফিল হলেও ইউ আর কন্টেন্ডেড। না হলেও।না হলে ফিক্স আ নিউ ড্রিম। ইউ হ্যাভ নাও বিকাম্ আ ওয়াইজার ভারসান্। ইউ নো ইউর লিমিটস্। নাও এক্সিড দেম্। আফটার অল নাথিং ম্যাটারস্ বিকজ ইউ ওয়ান্ট জাস্ট নাথিং।
- ওরে বাবারে। কিছু ঢুকলো, বাকি সব ট্যাঞ্জেন্ট। কিন্তু সব কিছু তো নতুন করে ভাবছি মনে হচ্ছে। তোমায় তো আমাদের কফিহাউসের আড্ডায় সংগে নিয়ে গেলে জমিয়ে দেবে।
- বার খাওয়াচ্ছিস। খাওয়া। মেয়েদের কাছে বার খেতে ভালোই লাগে অস্বীকার করবোনা। তবে ওই আঁতলামি গুলো করতে পারলে ভালোই হত। বাট্ আই হ্যাভ মাই ড্রিমস্। আই হ্যাভ্ টু ওয়ার্ক ফর দোজ। একসময় ওই বয়ে যাওয়া বোহেমিয়ান লাইফ কাটিয়েছি। আনার্কি হল ন্যাচারাল টেন্ডেন্সি। আনার্কিতে এনট্রপি বাড়ে। লাইফ সবাইকে ওই দিকেই নিয়ে যেতে চায়। আমার ও চোখ ধাঁধিয়ে গেছিলো এক সময়। এখন...
'গভীর আলোচনা চলছে মনে হচ্ছে।' দিদি কেক নিয়ে ঢুকলো।
অনির্বাণ- দিদি তোমার মনে হয় আমার চারটে পাকস্থলী আছে ?
দিদি - এই গোটাটা খাবি, নাহলে কোনদিন কথা বলবোনা।
দিদি - এই গোটাটা খাবি, নাহলে কোনদিন কথা বলবোনা।
অনির্বাণ চুপচাপ খেতে শুরু করলো। আর দুজনের দুজোড়া চোখ তাকে সতর্ক নজরে দেখতে লাগলো যাতে পালাতে না পারে। তারপর হঠাত একদিকে আংগুল দেখিয়ে চেঁচিয়ে বললো - দিদি মাকড়সা। দুজনে যতক্ষণে ছ্যাবলামিটা ধরেছে ততক্ষণে অনির্বাণ হাওয়া।
তার একঘন্টা পরে অনির্বাণের ফোনে একটা আননোন নাম্বার থেকে মেসেজ এলো -
'এভাবে পালানো কিন্তু ঠিক হয়নি। দিদিকে একবার বলে যেতে পারতে। দিদি খুব রেগে আছে।
- পল্লবী।'
ফোনটাকে নিয়ে হাতে ঘষতে ঘষতে পনের মিনিট পর আর অপেক্ষা করা গেলোনা। ফোন করলো পল্লবী। কিন্তু ফোনটা আর গেলোনা। কল ব্লকড্।
এরকম হবে ভাবেনি। পাশে দিদির দিকে তাকালো। দিদি মাথায় হাত বুলিয়ে বললো -
'দেখলি তো বলেছিলাম।'
'এভাবে পালানো কিন্তু ঠিক হয়নি। দিদিকে একবার বলে যেতে পারতে। দিদি খুব রেগে আছে।
- পল্লবী।'
ফোনটাকে নিয়ে হাতে ঘষতে ঘষতে পনের মিনিট পর আর অপেক্ষা করা গেলোনা। ফোন করলো পল্লবী। কিন্তু ফোনটা আর গেলোনা। কল ব্লকড্।
এরকম হবে ভাবেনি। পাশে দিদির দিকে তাকালো। দিদি মাথায় হাত বুলিয়ে বললো -
'দেখলি তো বলেছিলাম।'
No comments:
Post a Comment